নামাজ আল্লাহর নির্দেশ। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ও দ্বিতীয় রুকন। যা
প্রাপ্ত বয়স্ক, সুস্থ্য মস্তিষ্কসম্পন্ন মুসলিম পুরুষ ও মহিলার জন্য আদায়
করা ফরজ। এ নামাজ শুরু করার পূর্বে রয়েছে সাতটি ফরজ কাজ। এখানে তা তুলে ধরা
হলো-
১. পবিত্রতা অর্জন : সমূদয় অপবিত্রতা থেকে শরীর পবিত্র হওয়া। আল্লাহ বলেন- তোমরা অপবিত্র হলে পাক সাফ হয়ে যাও। (সুরা মায়িদা : আয়াত ৬)
২. পোশাক পবিত্র হওয়া : নামাজের পরিধেয় জামা, পাজামা, টুপিসহ যে সব পোশাক পরিধানে থাকবে তা পবিত্র হওয়া আবশ্যক। অপবিত্র হলে নামাজ হবে না। আল্লাহ বলেন- তোমার পোশাক পবিত্র কর।’ (সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৪)
৩. স্থান পবিত্র হওয়া : নামাজি ব্যক্তি যে স্থানে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়বে, যেখানে হাঁটু ও হাত রেখে সিজদা করবে এসব স্থান অবশ্যই পবিত্র হতে হবে।
৪. আওরাতে সতর : পুরুষের জন্য নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত এবং মহিলাদের দু’হাতের কবজি, পাদ্বয় এবং মুখমণ্ডল ব্যতিত সমস্ত দেহ ঢেকে রাখা ফরজ। আল্লাহ বলেন- হে বনি আদম! প্রত্যেক নামাজের সময় তোমরা সুন্দর সাজসজ্জা/পরিচ্ছদ পরিধান করে নাও। (সুরা আরাফ : আয়াত ৩১)
৫. সময়মতো নামাজ পড়া : প্রত্যেক ওয়াক্তের সময়ে ঐ নামাজ আদায় করা। আল্লাহ বলেন- নির্ধারিত সময়ে নামাজ কায়ম করা ঈমানদারের জন্য আবশ্যক। (সুরা নিসা : আয়াত ১০৩)
৬. কিবলামুখী হওয়া : নামাজি ব্যক্তি বাইতুল্লাহর দিকে ফিরে নামাজ আদায় করবে। আল্লাহ বলেন- তোমরা (নামাজের সময়) কা`বার দিকে মুখ কর।` (সুরা বাক্বারা : আয়াত ১৫০)
৭. নিয়ত করা : রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- আমলের গ্রহণযোগ্যতা নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।` (বুখারি)
উপরোক্ত কাজগুলো অবশ্যই করতে হবে। যা বান্দার জন্য ফরজ বা আবশ্যক। হে আল্লাহ! সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে নামাজপূর্ব গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যথাযথভাবে মেনে নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
১. পবিত্রতা অর্জন : সমূদয় অপবিত্রতা থেকে শরীর পবিত্র হওয়া। আল্লাহ বলেন- তোমরা অপবিত্র হলে পাক সাফ হয়ে যাও। (সুরা মায়িদা : আয়াত ৬)
২. পোশাক পবিত্র হওয়া : নামাজের পরিধেয় জামা, পাজামা, টুপিসহ যে সব পোশাক পরিধানে থাকবে তা পবিত্র হওয়া আবশ্যক। অপবিত্র হলে নামাজ হবে না। আল্লাহ বলেন- তোমার পোশাক পবিত্র কর।’ (সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৪)
৩. স্থান পবিত্র হওয়া : নামাজি ব্যক্তি যে স্থানে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়বে, যেখানে হাঁটু ও হাত রেখে সিজদা করবে এসব স্থান অবশ্যই পবিত্র হতে হবে।
৪. আওরাতে সতর : পুরুষের জন্য নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত এবং মহিলাদের দু’হাতের কবজি, পাদ্বয় এবং মুখমণ্ডল ব্যতিত সমস্ত দেহ ঢেকে রাখা ফরজ। আল্লাহ বলেন- হে বনি আদম! প্রত্যেক নামাজের সময় তোমরা সুন্দর সাজসজ্জা/পরিচ্ছদ পরিধান করে নাও। (সুরা আরাফ : আয়াত ৩১)
৫. সময়মতো নামাজ পড়া : প্রত্যেক ওয়াক্তের সময়ে ঐ নামাজ আদায় করা। আল্লাহ বলেন- নির্ধারিত সময়ে নামাজ কায়ম করা ঈমানদারের জন্য আবশ্যক। (সুরা নিসা : আয়াত ১০৩)
৬. কিবলামুখী হওয়া : নামাজি ব্যক্তি বাইতুল্লাহর দিকে ফিরে নামাজ আদায় করবে। আল্লাহ বলেন- তোমরা (নামাজের সময়) কা`বার দিকে মুখ কর।` (সুরা বাক্বারা : আয়াত ১৫০)
৭. নিয়ত করা : রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- আমলের গ্রহণযোগ্যতা নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।` (বুখারি)
উপরোক্ত কাজগুলো অবশ্যই করতে হবে। যা বান্দার জন্য ফরজ বা আবশ্যক। হে আল্লাহ! সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে নামাজপূর্ব গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যথাযথভাবে মেনে নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
2 মন্তব্যসমূহ
good
উত্তরমুছুনthank you
মুছুন