আহকাম তথা বিধি-বিধান সাব্যস্ত করার গ্রহণযোগ্য
প্রথম মূল উৎস: আল্লাহর কিতাব
প্রথম মূল উৎস হচ্ছে, আল্লাহর কিতাব, আল্লাহর কিতাবের বিভিন্ন আয়াত দ্বারা আল্লাহর কিতাবের অনুসরণ করা, আল্লাহর কিতাবকে আঁকড়ে ধরা এবং আল্লাহ প্রদত্ত সীমানার সামনে অবস্থান করা ফরয হওয়া প্রমাণিত।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿ ٱتَّبِعُواْ مَآ أُنزِلَ إِلَيۡكُم مِّن رَّبِّكُمۡ وَلَا تَتَّبِعُواْ مِن دُونِهِۦٓ أَوۡلِيَآءَۗ قَلِيلٗا مَّا تَذَكَّرُونَ ٣ ﴾ [الاعراف: ٣]
“তোমাদের প্রতি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা অনুসরণ কর এবং তাকে ছাড়া অন্য অভিভাবকের অনুসরণ করো না। তোমরা সামান্যই উপদেশ গ্রহণ কর”।[সূরা আ‘রাফ, আয়াত: ৩]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,
﴿وَهَٰذَا كِتَٰبٌ أَنزَلۡنَٰهُ مُبَارَكٞ فَٱتَّبِعُوهُ وَٱتَّقُواْ لَعَلَّكُمۡ تُرۡحَمُونَ ١٥٥ ﴾ [الانعام: ١٥٥]
“আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং, তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর; যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও”।[সূরা আন‘আম, আয়াত: ১৫৫]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,
﴿ قَدۡ جَآءَكُم مِّنَ ٱللَّهِ نُورٞ وَكِتَٰبٞ مُّبِينٞ ١٥ يَهۡدِي بِهِ ٱللَّهُ مَنِ ٱتَّبَعَ رِضۡوَٰنَهُۥ سُبُلَ ٱلسَّلَٰمِ وَيُخۡرِجُهُم مِّنَ ٱلظُّلُمَٰتِ إِلَى ٱلنُّورِ بِإِذۡنِهِۦ وَيَهۡدِيهِمۡ إِلَىٰ صِرَٰطٖ مُّسۡتَقِيمٖ ١٦ ﴾ [المائدة: ١٥، ١٦]
“অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাদেরকে শান্তির পথ দেখান, যারা তার সন্তুষ্টি অনুসরণ করে এবং তার অনুমতিতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করেন। আর তাদেরকে সরল পথের দিকে হিদায়াত দেন”।[সূরা মায়েদা, আয়াত: ১৫, ১৬]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআন সম্পর্কে বলেন,
«هو حبل الله من تمسك به كان على الهدى ومن تركه كان على الضلال».
“এটি আল্লাহর রশি, যে তাকে মজবুত করে ধরবে, সে হিদায়াতের উপর থাকবে আর যে ব্যক্তি তাকে ছেড়ে দেবে-মজবুত করে ধরবে না- সে অবশ্যই গোমরাহির উপর থাকবে”।[মুসলিম, ফাযায়েলে সাহাবা অধ্যায়, হাদিস: ২৪০৮, আহমদ, হাদিস: ৩৬৭/৪, দারেমী ফাযায়েলে কুরআন অধ্যায়, হাদিস: ৩৩১৬]
এ বিষয়ে আরও অনেক হাদিস বিদ্যমান। আল্লাহর কিতাবকে মজবুত করে ধরা, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ্সহ আল্লাহর কিতাব অনুযায়ী বিচার ফায়সালা করা ফরয হওয়ার বিষয়ে সাহাবী ও তাদের পরবর্তী
প্রথম মূল উৎস: আল্লাহর কিতাব
প্রথম মূল উৎস হচ্ছে, আল্লাহর কিতাব, আল্লাহর কিতাবের বিভিন্ন আয়াত দ্বারা আল্লাহর কিতাবের অনুসরণ করা, আল্লাহর কিতাবকে আঁকড়ে ধরা এবং আল্লাহ প্রদত্ত সীমানার সামনে অবস্থান করা ফরয হওয়া প্রমাণিত।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿ ٱتَّبِعُواْ مَآ أُنزِلَ إِلَيۡكُم مِّن رَّبِّكُمۡ وَلَا تَتَّبِعُواْ مِن دُونِهِۦٓ أَوۡلِيَآءَۗ قَلِيلٗا مَّا تَذَكَّرُونَ ٣ ﴾ [الاعراف: ٣]
“তোমাদের প্রতি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা অনুসরণ কর এবং তাকে ছাড়া অন্য অভিভাবকের অনুসরণ করো না। তোমরা সামান্যই উপদেশ গ্রহণ কর”।[সূরা আ‘রাফ, আয়াত: ৩]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,
﴿وَهَٰذَا كِتَٰبٌ أَنزَلۡنَٰهُ مُبَارَكٞ فَٱتَّبِعُوهُ وَٱتَّقُواْ لَعَلَّكُمۡ تُرۡحَمُونَ ١٥٥ ﴾ [الانعام: ١٥٥]
“আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং, তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর; যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও”।[সূরা আন‘আম, আয়াত: ১৫৫]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,
﴿ قَدۡ جَآءَكُم مِّنَ ٱللَّهِ نُورٞ وَكِتَٰبٞ مُّبِينٞ ١٥ يَهۡدِي بِهِ ٱللَّهُ مَنِ ٱتَّبَعَ رِضۡوَٰنَهُۥ سُبُلَ ٱلسَّلَٰمِ وَيُخۡرِجُهُم مِّنَ ٱلظُّلُمَٰتِ إِلَى ٱلنُّورِ بِإِذۡنِهِۦ وَيَهۡدِيهِمۡ إِلَىٰ صِرَٰطٖ مُّسۡتَقِيمٖ ١٦ ﴾ [المائدة: ١٥، ١٦]
“অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাদেরকে শান্তির পথ দেখান, যারা তার সন্তুষ্টি অনুসরণ করে এবং তার অনুমতিতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করেন। আর তাদেরকে সরল পথের দিকে হিদায়াত দেন”।[সূরা মায়েদা, আয়াত: ১৫, ১৬]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআন সম্পর্কে বলেন,
«هو حبل الله من تمسك به كان على الهدى ومن تركه كان على الضلال».
“এটি আল্লাহর রশি, যে তাকে মজবুত করে ধরবে, সে হিদায়াতের উপর থাকবে আর যে ব্যক্তি তাকে ছেড়ে দেবে-মজবুত করে ধরবে না- সে অবশ্যই গোমরাহির উপর থাকবে”।[মুসলিম, ফাযায়েলে সাহাবা অধ্যায়, হাদিস: ২৪০৮, আহমদ, হাদিস: ৩৬৭/৪, দারেমী ফাযায়েলে কুরআন অধ্যায়, হাদিস: ৩৩১৬]
এ বিষয়ে আরও অনেক হাদিস বিদ্যমান। আল্লাহর কিতাবকে মজবুত করে ধরা, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ্সহ আল্লাহর কিতাব অনুযায়ী বিচার ফায়সালা করা ফরয হওয়ার বিষয়ে সাহাবী ও তাদের পরবর্তী
0 মন্তব্যসমূহ