কয়েকটি_উপকারী_ছোট_আমল___________
🍂আমল :
===========================
মানুষের প্রয়োজন পূরণ করাঃ
‘‘ যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে, আলাহ তার প্রয়োজন পূর্ণ করে দেন। যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের কোন অসুবিধা (বিপদ) দূর করে দেয়, আলাহ এর বিনিময়ে কিয়ামাতের দিন তার কষ্ট ও বিপদের অংশ বিশেষ দূর করে দিবেন।’’
🍂আমল :
===========================
যিকর :
‘‘সুবহানালা-হি ওয়াল হামদু লিলা-হি, ওয়ালা ইলা-হা ইলালাহ-হু আলাহু আকবার’’ এই কালিমা গুলো বলা, সূর্য যে সমস্ত জিনিসের ওপর উদিত হয়, সেই সমুদয় জিনিসের অপেক্ষা অধিকতর প্রিয়।’ [মুসলিম]
🍂আমল :
===========================
‘‘আলাহ কি তোমাদের জন্য ইশার সলাত জামা’আতে পড়া হজ্জের সমান এবং ফজরের সলাত জামা’আতে পড়া ওমরাহর সমান করেন নি’’ এবং ‘‘যে ফরজ সলাত জামা’আতে পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তা হজ্জের সমান এবং যে নফল সলাত পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তার সওয়াব নফল ওমরাহর সমান।’’ (সহীহ আল জামি: ৬৪৩২)
🍂আমল :
===========================
‘‘যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা’আতের সাথে পড়ে, তারপর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আলাহর যিকর করে, তারপর দু’ রাকাআত সলাত পড়ে, সে যেন হজ্জ এবং ওমরাহর সওয়াব পূর্ণ করল। [রসূলুলাহ সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম একথাটি ৩বার জোড়ে জোড়ে পুনরাবৃত্তি করলেন।] [আত-তিরমিজি
‘‘সাহাবীরা বললেন, ‘‘ ইয়া রসূলুলাহ! ধনীরা তো আখিরাতে বেশী পুরস্কার পাবে, তারা হজ্জ আদায় করে, আমরা পারিনা, তারা জিহাদ করে এবং আমরা পারিনা। মুহাম্মাদ (সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম) বললেন, ‘‘আমি কি তোমাদের এ রকম কিছুর কথা বলব না, যদি তোমরা এটি শক্ত করে ধরে রাখ, তাহলে তোমরা তাদেও মত সওয়াব অর্জন করতে পারবে। তাহল প্রত্যেক সলাতের পর আলাহু আকবার ৩৪ বার, সুবহান আলাহ ৩৩ বার এবং আলহামদুলিলাহ ৩৩ বার বলা।’’
🍂আমল :
===========================
‘‘যখন কেউ তার ভাইয়ের জন্য দো’আ করে, তখন ফিরিশতারা বলেন,‘ আমিন, তোমার জন্যও তা।’’ [সাহীহ আল জামি: ২১৪৩]
হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরবস্থা (অল্প ধনে জনের আধিক্য), দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দ ভাগ্য এবং দুশমন-হাসি থেকে রক্ষা কামনা করছি। (মুসলিম)
🍂আমল :
===========================
অন্য হাদিসে ইরশাদ হচ্ছে, 'হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, দুটি বাক্য এমন রয়েছে, যা বলা সহজ, আমলের পাল্লায় অনেক ভারী, আর আল্লাহর কাছেও অধিক পছন্দনীয়। সেটি হলো, 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।' (বুখারি : ৬৪০৬)
🍂আমল :
===========================
সদকায়ে জারিয়াহ :
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, 'যখন মানুষ মারা যায়, তখন তার আমল বন্ধ হয়ে যায়; কিন্তু তিনটি জিনিস বন্ধ হয় না- সদকায়ে জারিয়াহ, ওই ইলম, যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়; সুসন্তান, যে তার মৃত বাবার জন্য দোয়া করে। (তিরমিজি : ১৩৭৬)
🍂আমল :
===========================
সুরা ইখলাছের ফজিলত :
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'তোমরা কি কেউ প্রতি রাতে কোরআন শরিফের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতে অক্ষম? তাহলে সে প্রতি রাতে সুরা ইখলাছ পড়বে। তাহলে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াতের সওয়াব পাওয়া যাবে।' (মুসনাদে আহমদ : ২৩৫৫৪)
🍂আমল :
===========================
গোপনে নফল পড়ার ফজিলত :
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'জনসম্মুখের তুলনায় লুকিয়ে নফল নামাজ পড়ার মধ্যে ২৫ গুণ বেশি সওয়াব।
🍂আমল :
===========================
মানুষের উপকার করার ফজিলত :
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, 'কোনো মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজনে কিছুক্ষণ সময় দেওয়া আমার কাছে এক মাস মসজিদে ইতেকাফ করার চেয়েও বেশি পছন্দনীয়।' (আল মু'জামুল কাবির : ১৩৬৪৬)
🍂আমল :
===========================
মানুষের প্রয়োজন পূরণ করাঃ
‘‘ যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে, আলাহ তার প্রয়োজন পূর্ণ করে দেন। যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের কোন অসুবিধা (বিপদ) দূর করে দেয়, আলাহ এর বিনিময়ে কিয়ামাতের দিন তার কষ্ট ও বিপদের অংশ বিশেষ দূর করে দিবেন।’’
🍂আমল :
===========================
যিকর :
‘‘সুবহানালা-হি ওয়াল হামদু লিলা-হি, ওয়ালা ইলা-হা ইলালাহ-হু আলাহু আকবার’’ এই কালিমা গুলো বলা, সূর্য যে সমস্ত জিনিসের ওপর উদিত হয়, সেই সমুদয় জিনিসের অপেক্ষা অধিকতর প্রিয়।’ [মুসলিম]
🍂আমল :
===========================
‘‘আলাহ কি তোমাদের জন্য ইশার সলাত জামা’আতে পড়া হজ্জের সমান এবং ফজরের সলাত জামা’আতে পড়া ওমরাহর সমান করেন নি’’ এবং ‘‘যে ফরজ সলাত জামা’আতে পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তা হজ্জের সমান এবং যে নফল সলাত পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তার সওয়াব নফল ওমরাহর সমান।’’ (সহীহ আল জামি: ৬৪৩২)
🍂আমল :
===========================
‘‘যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা’আতের সাথে পড়ে, তারপর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আলাহর যিকর করে, তারপর দু’ রাকাআত সলাত পড়ে, সে যেন হজ্জ এবং ওমরাহর সওয়াব পূর্ণ করল। [রসূলুলাহ সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম একথাটি ৩বার জোড়ে জোড়ে পুনরাবৃত্তি করলেন।] [আত-তিরমিজি
‘‘সাহাবীরা বললেন, ‘‘ ইয়া রসূলুলাহ! ধনীরা তো আখিরাতে বেশী পুরস্কার পাবে, তারা হজ্জ আদায় করে, আমরা পারিনা, তারা জিহাদ করে এবং আমরা পারিনা। মুহাম্মাদ (সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম) বললেন, ‘‘আমি কি তোমাদের এ রকম কিছুর কথা বলব না, যদি তোমরা এটি শক্ত করে ধরে রাখ, তাহলে তোমরা তাদেও মত সওয়াব অর্জন করতে পারবে। তাহল প্রত্যেক সলাতের পর আলাহু আকবার ৩৪ বার, সুবহান আলাহ ৩৩ বার এবং আলহামদুলিলাহ ৩৩ বার বলা।’’
🍂আমল :
===========================
‘‘যখন কেউ তার ভাইয়ের জন্য দো’আ করে, তখন ফিরিশতারা বলেন,‘ আমিন, তোমার জন্যও তা।’’ [সাহীহ আল জামি: ২১৪৩]
হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরবস্থা (অল্প ধনে জনের আধিক্য), দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দ ভাগ্য এবং দুশমন-হাসি থেকে রক্ষা কামনা করছি। (মুসলিম)
🍂আমল :
===========================
অন্য হাদিসে ইরশাদ হচ্ছে, 'হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, দুটি বাক্য এমন রয়েছে, যা বলা সহজ, আমলের পাল্লায় অনেক ভারী, আর আল্লাহর কাছেও অধিক পছন্দনীয়। সেটি হলো, 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।' (বুখারি : ৬৪০৬)
🍂আমল :
===========================
সদকায়ে জারিয়াহ :
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, 'যখন মানুষ মারা যায়, তখন তার আমল বন্ধ হয়ে যায়; কিন্তু তিনটি জিনিস বন্ধ হয় না- সদকায়ে জারিয়াহ, ওই ইলম, যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়; সুসন্তান, যে তার মৃত বাবার জন্য দোয়া করে। (তিরমিজি : ১৩৭৬)
🍂আমল :
===========================
সুরা ইখলাছের ফজিলত :
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'তোমরা কি কেউ প্রতি রাতে কোরআন শরিফের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতে অক্ষম? তাহলে সে প্রতি রাতে সুরা ইখলাছ পড়বে। তাহলে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াতের সওয়াব পাওয়া যাবে।' (মুসনাদে আহমদ : ২৩৫৫৪)
🍂আমল :
===========================
গোপনে নফল পড়ার ফজিলত :
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'জনসম্মুখের তুলনায় লুকিয়ে নফল নামাজ পড়ার মধ্যে ২৫ গুণ বেশি সওয়াব।
🍂আমল :
===========================
মানুষের উপকার করার ফজিলত :
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, 'কোনো মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজনে কিছুক্ষণ সময় দেওয়া আমার কাছে এক মাস মসজিদে ইতেকাফ করার চেয়েও বেশি পছন্দনীয়।' (আল মু'জামুল কাবির : ১৩৬৪৬)
0 মন্তব্যসমূহ