প্রকাশ্য ও গোপনীয় আমল (কর্ম) কথা ও অবস্থায় আন্তরিকতা ও বিশুদ্ধ নিয়ত জরুরী
আল্লাহ তা'আলা
বলেন, ) ومآ أمروا إلا ليعبدوا ٱلله مخلصين له ٱلدين حنفآء ويقيموا ٱلصلوة ويؤتوا ٱلزكوة وذلك دين ٱلقيمة 5 ([البينة: 5]
অর্থাৎ "তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তাঁর ইবাদত করতে এবং নামায কায়েম করতে ও যাকাত প্রদান করতে। আর এটাই সঠিক ধর্ম "(সূরা বাইয়িনাহ্ 5 নং আয়াত)।
তিনি আরো
বলেন, ) لن ينال ٱلله لحومها ولا دمآؤها ولكن يناله ٱلتقوى منكم ([الحج: 37]
অর্থাৎ" আল্লাহর কাছে কখনোও ওগুলির গোশত পৌঁছে না এবং রক্তও না ; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাক্বওয়া (সংযমশীলতা) "(সূরা হাজ্জ্ব 37 নং আয়াত)।
তিনি আরো
বলেন, ) قل إن تخفوا ما في صدوركم أو تبدوه يعلمه ٱلله ([ال عمران: 29]
অর্থাৎ" বল, তোমাদের মনে যা আছে তা যদি তোমরা গোপন রাখ কিংবা প্রকাশ কর, আল্লাহ তা অবগত আছেন। "(সূরা আলে ইমরান ২9 নং আয়াত)
আবূ হুরাইরাহ আব্দুর রহমান ইবনু সাখর রাদিয়াল্লাহু 'আনহু কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াস ল্লাম বলেছেন, '' নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা তোমাদের দেহ এবং তোমাদের আকৃতি দেখেন না , বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন। '' [1]
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, "আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে,' 'যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে , তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে । "[2]
এই হাদীসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ ও ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল রাহিমাহুল্লাহ এটিকে 'এক তৃতীয়াংশ অথবা অর্ধেক দ্বীন' বলে অভিহিত করেছেন।
এটিকে ইমাম বুখারী রাহিমাহুল্লাহ তাঁর গ্রন্থ সহীহ বুখারীতে সাত জায়গায় বর্ণনা করেছেন । প্রত্যেক স্থানে এই হাদীসটি উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হল কর্মের বিশুদ্ধতা ও কর্মের প্রতিদান নিয়তের সাথে সম্পৃক্ত --- সে কথা প্রমাণ করা।
উম্মুল মু'মেনীন উম্মে আব্দুল্লাহ আয়েশা রাদিয়াল্লাহু 'আনহা থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,' 'একটি বাহিনী কা'বা ঘরের উপর আক্রমণ করার উদ্দেশ্যে বের হবে । অতঃপর যখন তারা সমতল মরুপ্রান্তরে (বাইদা) পৌঁছবে তখন তাদের প্রথম ও শেষ ব্যক্তি সকলকেই যমীনে ধসিয়ে দেওয়া হবে । তিনি (আয়েশা) বলেন যে, আমি (এ কথা শুনে) বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! কেমন করে তাদের প্রথম ও শেষ সকলকে ধসিয়ে দেওয়া হবে ? অথচ তাদের মধ্যে তাদের বাজারের ব্যবসায়ী এবং এমন লোক থাকবে , যারা তাদের (আক্রমণকারীদের) অন্তর্ভুক্ত নয়। তিনি বললেন, তাদের প্রথম ও শেষ সকলকে ধসিয়ে দেওয়া হবে। তারপর তাদেরকে তাদের নিয়ত অনুযায়ী পুনরুত্থিত করা হবে। '' [3]
আবূ মূসা আব্দুল্লাহ ইবনু কায়স আশআরী রাদিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল , যে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য যুদ্ধ করে, অন্ধ পক্ষপাতিত্বের জন্য যুদ্ধ করে এবং লোক প্রদর্শনের জন্য (সুনাম নেওয়ার উদ্দেশ্যে) যুদ্ধ করে, এর কোন্ যুদ্ধটি আল্লাহর পথে হবে? আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, '' যে ব্যক্তি আল্লাহর কালেমাকে উঁচু করার উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করে , একমাত্র তারই যুদ্ধ আল্লাহর পথে হয়। '' [4]
আবূল আব্বাস আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস ইবনু আব্দুল মুত্তালিব রাদিয়াল্লাহু 'আনহুমা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বরকতময় মহান প্রভু থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন যে, '' নিশ্চয় আল্লাহ পুণ্যসমূহ ও পাপসম হ লিখে দিয়েছেন। অতঃপর তিনি তার ব্যাখ্যাও করে দিয়েছেন। যে ব্যক্তি কোনো নেকী করার সংকল্প করে; কিন্তু সে তা কর্মে বাস্তবায়িত করতে পারে না, আল্লাহ তাবারাকা অতা'আলা তার জন্য (কেবল নিয়ত করার বিনিময়ে) একটি পূর্ণ নেকী লিখে দেন।
আর সে যদি সংকল্প করার পর কাজটি করে ফেলে , তাহলে আল্লাহ তার বিনিময়ে দশ থেকে সাতশ গুণ, বরং তার চেয়েও অনেক গুণ নেকী লিখে দেন। পক্ষান্তরে যদি সে একটি পাপ করার সংকল্প করে; কিন্তু সে তা কর্মে বাস্তবায়িত না করে, তাহলে আল্লাহ তা'আলা তাঁর নিকট একটি পূর্ণ নেকী হিসাবে লিখে দেন । আর সে যদি সংকল্প করার পর ঐ পাপ কাজ করে ফেলে , তাহলে আল্লাহ মাত্র একটি পাপ লিপিবদ্ধ করেন। '' [5]
[1] সহীহুল বুখারী 5144, 6066, মুসলিম ২564, তিরমিযী 1134, 1988, নাসায়ী 3২39, 4496, 4506, 4507 , আবূ দাউদ 3438, 3443, 4917, ইবনু মাজাহ 1867, ২17২, ২174, আহমাদ 7670, 7815, 8039, মালিক 1391, 1684 হাদিসের মানঃ সহিহ
[2] সহীহুল বুখারী হাদীস নং 1, 54, ২5২9, 3898, 5070, 6689, 6953, মুসলিম 1907, তিরমিযী 1647, নাসায়ী 75, 3437 , 3794, আবূ দাউদ ২২01, ইবনু মাজাহ 4২২7, আহমাদ 169, 30২। হাদিসের মানঃ সহিহ
[3] সহীহুল বুখারী ২118 মুসলিম ২884,
শব্দগুচ্ছ বুখারীর। হাদিসের মানঃ সহিহ
[4] সহীহুল বুখারী 1২3, ২810, 31২6, 7458, মুসলিম 1904, তিরমিযী 1646, নাসায়ী 3136, আবূ দাউদ ২517, ইবনু মাজাহ ২783, আহমাদ 18999, 19049, 19099, 19134, 19২40। হাদিসের মানঃ সহিহ
[5] সহীহুল বুখারী 6491, মুসলিম 131, আহমাদ ২00২, ২515, ২8২3, 339২ হাদিসের মানঃ সহিহ
সূরা আল হাশর: 7 - রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। সূরা মুহাম্মদ: 33 - হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না।
আল্লাহ তা'আলা
বলেন, ) ومآ أمروا إلا ليعبدوا ٱلله مخلصين له ٱلدين حنفآء ويقيموا ٱلصلوة ويؤتوا ٱلزكوة وذلك دين ٱلقيمة 5 ([البينة: 5]
অর্থাৎ "তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তাঁর ইবাদত করতে এবং নামায কায়েম করতে ও যাকাত প্রদান করতে। আর এটাই সঠিক ধর্ম "(সূরা বাইয়িনাহ্ 5 নং আয়াত)।
তিনি আরো
বলেন, ) لن ينال ٱلله لحومها ولا دمآؤها ولكن يناله ٱلتقوى منكم ([الحج: 37]
অর্থাৎ" আল্লাহর কাছে কখনোও ওগুলির গোশত পৌঁছে না এবং রক্তও না ; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাক্বওয়া (সংযমশীলতা) "(সূরা হাজ্জ্ব 37 নং আয়াত)।
তিনি আরো
বলেন, ) قل إن تخفوا ما في صدوركم أو تبدوه يعلمه ٱلله ([ال عمران: 29]
অর্থাৎ" বল, তোমাদের মনে যা আছে তা যদি তোমরা গোপন রাখ কিংবা প্রকাশ কর, আল্লাহ তা অবগত আছেন। "(সূরা আলে ইমরান ২9 নং আয়াত)
আবূ হুরাইরাহ আব্দুর রহমান ইবনু সাখর রাদিয়াল্লাহু 'আনহু কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াস ল্লাম বলেছেন, '' নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা তোমাদের দেহ এবং তোমাদের আকৃতি দেখেন না , বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন। '' [1]
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, "আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে,' 'যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে , তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে । "[2]
এই হাদীসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ ও ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল রাহিমাহুল্লাহ এটিকে 'এক তৃতীয়াংশ অথবা অর্ধেক দ্বীন' বলে অভিহিত করেছেন।
এটিকে ইমাম বুখারী রাহিমাহুল্লাহ তাঁর গ্রন্থ সহীহ বুখারীতে সাত জায়গায় বর্ণনা করেছেন । প্রত্যেক স্থানে এই হাদীসটি উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হল কর্মের বিশুদ্ধতা ও কর্মের প্রতিদান নিয়তের সাথে সম্পৃক্ত --- সে কথা প্রমাণ করা।
উম্মুল মু'মেনীন উম্মে আব্দুল্লাহ আয়েশা রাদিয়াল্লাহু 'আনহা থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,' 'একটি বাহিনী কা'বা ঘরের উপর আক্রমণ করার উদ্দেশ্যে বের হবে । অতঃপর যখন তারা সমতল মরুপ্রান্তরে (বাইদা) পৌঁছবে তখন তাদের প্রথম ও শেষ ব্যক্তি সকলকেই যমীনে ধসিয়ে দেওয়া হবে । তিনি (আয়েশা) বলেন যে, আমি (এ কথা শুনে) বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! কেমন করে তাদের প্রথম ও শেষ সকলকে ধসিয়ে দেওয়া হবে ? অথচ তাদের মধ্যে তাদের বাজারের ব্যবসায়ী এবং এমন লোক থাকবে , যারা তাদের (আক্রমণকারীদের) অন্তর্ভুক্ত নয়। তিনি বললেন, তাদের প্রথম ও শেষ সকলকে ধসিয়ে দেওয়া হবে। তারপর তাদেরকে তাদের নিয়ত অনুযায়ী পুনরুত্থিত করা হবে। '' [3]
আবূ মূসা আব্দুল্লাহ ইবনু কায়স আশআরী রাদিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল , যে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য যুদ্ধ করে, অন্ধ পক্ষপাতিত্বের জন্য যুদ্ধ করে এবং লোক প্রদর্শনের জন্য (সুনাম নেওয়ার উদ্দেশ্যে) যুদ্ধ করে, এর কোন্ যুদ্ধটি আল্লাহর পথে হবে? আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, '' যে ব্যক্তি আল্লাহর কালেমাকে উঁচু করার উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করে , একমাত্র তারই যুদ্ধ আল্লাহর পথে হয়। '' [4]
আবূল আব্বাস আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস ইবনু আব্দুল মুত্তালিব রাদিয়াল্লাহু 'আনহুমা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বরকতময় মহান প্রভু থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন যে, '' নিশ্চয় আল্লাহ পুণ্যসমূহ ও পাপসম হ লিখে দিয়েছেন। অতঃপর তিনি তার ব্যাখ্যাও করে দিয়েছেন। যে ব্যক্তি কোনো নেকী করার সংকল্প করে; কিন্তু সে তা কর্মে বাস্তবায়িত করতে পারে না, আল্লাহ তাবারাকা অতা'আলা তার জন্য (কেবল নিয়ত করার বিনিময়ে) একটি পূর্ণ নেকী লিখে দেন।
আর সে যদি সংকল্প করার পর কাজটি করে ফেলে , তাহলে আল্লাহ তার বিনিময়ে দশ থেকে সাতশ গুণ, বরং তার চেয়েও অনেক গুণ নেকী লিখে দেন। পক্ষান্তরে যদি সে একটি পাপ করার সংকল্প করে; কিন্তু সে তা কর্মে বাস্তবায়িত না করে, তাহলে আল্লাহ তা'আলা তাঁর নিকট একটি পূর্ণ নেকী হিসাবে লিখে দেন । আর সে যদি সংকল্প করার পর ঐ পাপ কাজ করে ফেলে , তাহলে আল্লাহ মাত্র একটি পাপ লিপিবদ্ধ করেন। '' [5]
[1] সহীহুল বুখারী 5144, 6066, মুসলিম ২564, তিরমিযী 1134, 1988, নাসায়ী 3২39, 4496, 4506, 4507 , আবূ দাউদ 3438, 3443, 4917, ইবনু মাজাহ 1867, ২17২, ২174, আহমাদ 7670, 7815, 8039, মালিক 1391, 1684 হাদিসের মানঃ সহিহ
[2] সহীহুল বুখারী হাদীস নং 1, 54, ২5২9, 3898, 5070, 6689, 6953, মুসলিম 1907, তিরমিযী 1647, নাসায়ী 75, 3437 , 3794, আবূ দাউদ ২২01, ইবনু মাজাহ 4২২7, আহমাদ 169, 30২। হাদিসের মানঃ সহিহ
[3] সহীহুল বুখারী ২118 মুসলিম ২884,
শব্দগুচ্ছ বুখারীর। হাদিসের মানঃ সহিহ
[4] সহীহুল বুখারী 1২3, ২810, 31২6, 7458, মুসলিম 1904, তিরমিযী 1646, নাসায়ী 3136, আবূ দাউদ ২517, ইবনু মাজাহ ২783, আহমাদ 18999, 19049, 19099, 19134, 19২40। হাদিসের মানঃ সহিহ
[5] সহীহুল বুখারী 6491, মুসলিম 131, আহমাদ ২00২, ২515, ২8২3, 339২ হাদিসের মানঃ সহিহ
সকল আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল, |
সূরা আল হাশর: 7 - রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। সূরা মুহাম্মদ: 33 - হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না।
0 মন্তব্যসমূহ