কি? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য..
খেজুরের ৫৩টি উপকারিতা-(১) খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূরহয়
(২) স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
(৩) রোজায় অনেকক্ষন খালিপেটে থাকা হয় বলেদেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকারহয়
(৪) খেজুরে অনেক গ্লুকোজথাকায় এ ঘাটতি পূরণহয়
(৫) হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশউপকারী
(৬) খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদানরয়েছে
(৭) খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
(৮) হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ওপাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
(৯) রুচি বাড়ায়
(১০) ত্বক ভালো রাখে
(১১) দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
(১২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাবাড়ায়
(১৩) পক্ষঘাত এবং সব ধরনেরঅঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
(১৪) ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
(১৫) অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মেরসময় খেজুর খেলে জরায়ুরমাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্যকরে
(১৬) প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্যও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
(১৭) খেজুরে আছে ডায়েটরইফাইবার যা কলেস্টোরল থেকেমুক্তি দেয়।
(১৮) খেজুর লাংস ওক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরেরাখে।
(২) স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
(৩) রোজায় অনেকক্ষন খালিপেটে থাকা হয় বলেদেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকারহয়
(৪) খেজুরে অনেক গ্লুকোজথাকায় এ ঘাটতি পূরণহয়
(৫) হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশউপকারী
(৬) খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদানরয়েছে
(৭) খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
(৮) হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ওপাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
(৯) রুচি বাড়ায়
(১০) ত্বক ভালো রাখে
(১১) দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
(১২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাবাড়ায়
(১৩) পক্ষঘাত এবং সব ধরনেরঅঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
(১৪) ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
(১৫) অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মেরসময় খেজুর খেলে জরায়ুরমাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্যকরে
(১৬) প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্যও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
(১৭) খেজুরে আছে ডায়েটরইফাইবার যা কলেস্টোরল থেকেমুক্তি দেয়।
(১৮) খেজুর লাংস ওক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরেরাখে।
(১৯) নারীদের শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেটনিরাময়ে খেজুরের কার্যকারিতা প্রশ্নাতীত।
(২০) তাজা খেজুর নরমএবং মাংসল যা সহজেইহজম হয়।
(২১) খেজুরে আছে ডায়েটরইফাইবার যা কলেস্টোরল থেকেমুক্তি দেয়।
(২২) ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ এইফল দৃষ্টিশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
(২৩) খেজুর লাংস ওক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরেরাখে।
(২৪) আজওয়া খেজুর বিষেরমহৌষধ।
(২৫) মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনেরঅঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী। খেজুরেরবিচিও রোগ নিরাময়ে বিশেষভূমিকা রাখে।
(২৬) পাতলা পায়খানা বন্ধকরে।
(২৭) এর চুর্ণ মাজনহিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কারহয়।
(২৮) খেজুর পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায়উপকারী।
(২৯) সারাদিন রোজা রাখার পরপেট খালি থাকে বলেশরীরে গ্লুকোজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।খেজুর সেটা দ্রুত পূরণেসাহায্য করে।
(৩০) তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে পানিতেভিজিয়ে (সারা রাত) সেইপানি খালি পেটে খেলেকোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
(৩১) পেটের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াওমুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফলবেশ কার্যকরী।
(৩২) মুখের লালাকে ভালোভাবেখাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্যকরে খেজুর। ফলেবদহজম দূর হয়।হৃদরোগ কমাতেও খেজুর বেশউপকারী।
(৩৩) উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাট সম্পন্নখেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিতসমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী।
(৩৪) নেশাগ্রস্তদের অঙ্গক্ষয় প্রতিরোধ করে খেজুর।স্বাস্থ্য ভালো করতে বাড়িতেতৈরী ঘিয়ে ভাজা খেজুরভাতের সাথে মিশিয়ে খেতেপারেন।
(৩৫) খেজুর মস্তিষ্ককে প্রাণবন্তরাখে খেজুর।
(৩৬) ক্লান্ত শরীরে যথেষ্ট পরিমাণশক্তির যোগান দেয় খেজুর।
(৩৭)সুস্থ হৃদপিন্ডে দেহযন্ত্রেস্বাচ্ছন্দ এবং সতেজ বিধানকরে এমন শক্তিদায়ক বাবলবর্ধক ঔষধ হিসেবে খেজুরেরজুড়ি নেই।
(৩০) তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে পানিতেভিজিয়ে (সারা রাত) সেইপানি খালি পেটে খেলেকোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
(৩১) পেটের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াওমুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফলবেশ কার্যকরী।
(৩২) মুখের লালাকে ভালোভাবেখাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্যকরে খেজুর। ফলেবদহজম দূর হয়।হৃদরোগ কমাতেও খেজুর বেশউপকারী।
(৩৩) উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাট সম্পন্নখেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিতসমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী।
(৩৪) নেশাগ্রস্তদের অঙ্গক্ষয় প্রতিরোধ করে খেজুর।স্বাস্থ্য ভালো করতে বাড়িতেতৈরী ঘিয়ে ভাজা খেজুরভাতের সাথে মিশিয়ে খেতেপারেন।
(৩৫) খেজুর মস্তিষ্ককে প্রাণবন্তরাখে খেজুর।
(৩৬) ক্লান্ত শরীরে যথেষ্ট পরিমাণশক্তির যোগান দেয় খেজুর।
(৩৭)সুস্থ হৃদপিন্ডে দেহযন্ত্রেস্বাচ্ছন্দ এবং সতেজ বিধানকরে এমন শক্তিদায়ক বাবলবর্ধক ঔষধ হিসেবে খেজুরেরজুড়ি নেই।
(৩৮) যাদের হার্টের সমস্যাআছে তাদের জন্য খেজুরখুবই উপকারী।
(৩৯) প্রতিদিন সকালে খালি পেটেখেজুর ব্লেন্ড করা জুস খেলেহার্টের সমস্যায় ভুক্তভোগী ব্যক্তি ভাল সমাধান পাবেন।
(৪০) খেজুরে প্রচুর পরিমাণক্যালরি থাকে বিধায় যারাএকটু দূর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারী, সামান্য পরিশ্রমে হয়রান হয়ে যায়তাদের জন্য খেজুর একটিউৎকৃষ্ট পথ্য।
(৪১) ৭/৮ মাসসময় থেকে গর্ভবতী মায়েদেরজন্য খেজুর একটি উৎকৃষ্টখাদ্য। এসময়গর্ভবতী মায়েদের শরীরে অনেক দুর্বলতাকাজ করে। তখনখেজুর মায়েদের শরীরের এই (৪২) দুর্বলতা কাটাতে অনেক সাহায্যকরে এবং ডেলিভারীর পরমায়েদের অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করতে ওখেজুর সহায়ক ভূমিকা পালনকরে এবং পরবর্তী সময়েশিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির জন্য মায়ের বুকেরদুধ বৃদ্ধিতে খেজুর কার্যকর ভূমিকাপালন করে।
(৪৩) দেহকে সচল ওকার্যক্ষম রাখতে শক্তির প্রয়োজন। এরঅভাবে দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহতহয়,শরীর দুর্বল হয়েপড়ে এবং মানসিক অবসাদসৃষ্টি হয়। এসবক্ষেত্রে শর্করা জাতীয় খাদ্যশক্তির উৎস হিসেবে কাজকরে।আরএই শর্করা জাতীয় খাদ্যহিসেবে খেজুর খাদ্য শক্তিরউল্লেখযোগ্য উৎস হিসেবে কাজকরে।
(৪৪) খনিজ পদার্থ দৈহিকপুষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা পালনকরে। ক্যালসিয়ামহাড় ও দাঁতের অন্যতমউপাদান হিসেবে কাজ করে। খেজুরদেহে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে।
(৪৫) খেজুর লৌহসমৃদ্ধ ফলহিসেবে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। রক্তেলৌহিত কণিকার প্রধান উপাদানেরঅভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।খেজুর লৌহসমৃদ্ধ বলে এই রক্তশূন্যতাদূরীকরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
(৪৬) খেজুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণেপটাসিয়াম বিদ্যমান যা আমাদের শরীরেরনার্ভ সিস্টেমকে সচল রাখার জন্যখুবই প্রয়োজনীয়। গবেষণায়দেখা গিয়েছে যে, খেজুরের মধ্যেপ্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়ামবিদ্যমান থাকে যা মানুষেরষ্ট্রোক হওয়ার ভয়াবহতাকে ৪০% কমিয়ে দেয়।
(৪৭) খেজুর হৃদরোগ, জ্বরও পেটের পীড়ায় উপকারীএবং বলবর্ধক ঔষধ হিসেবে কাজকরে ।
(৪৮)খেজুরে রয়েছে প্রচুরভিটামিন ও মিনারেল, যাআমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদামেটাতে সহায়তা করে।
(৪৯) প্রতি ১০০ গ্রামখেজুরে ৩২৪ মিলিগ্রাম ক্যালরিথাকে। ক্যালরিরপরিমাণ বেশি থাকে, তাইখেজুর শিশুদের জন্যও অনেক উপকারীএকটি ফল।
(৫০) খেজুরে রয়েছে ৭৭.৫% কার্বহাইড্রেট, যাঅন্যান্য খাদ্যের বিকল্প শক্তি হিসেবেকাজ করে।
(৫১) ক্ষুধা নিবারণের বিকল্পখাদ্য হিসেবে আমরা ২-৪টি খেজুর খেয়েএক গ্লাস পানি পানকরতে পারি।
(৫২) খেজুরে রয়েছে ৬৩মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৭.৩মিলিগ্রাম লৌহ – যা হাড়, দাঁত, নখ, ত্বক, চুলভালো রাখতে সহয়তা করে।
(৫৩)আয়রনের পরিমাণও রয়েছে খেজুরে।তাই রক্তস্বল্পতা ও শরীরের ক্ষয়রোধকরতে খেজুরের রয়েছে বিশেষ গুণ।
অনলাইন থেকে সংগৃহীত।
(৪০) খেজুরে প্রচুর পরিমাণক্যালরি থাকে বিধায় যারাএকটু দূর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারী, সামান্য পরিশ্রমে হয়রান হয়ে যায়তাদের জন্য খেজুর একটিউৎকৃষ্ট পথ্য।
(৪১) ৭/৮ মাসসময় থেকে গর্ভবতী মায়েদেরজন্য খেজুর একটি উৎকৃষ্টখাদ্য। এসময়গর্ভবতী মায়েদের শরীরে অনেক দুর্বলতাকাজ করে। তখনখেজুর মায়েদের শরীরের এই (৪২) দুর্বলতা কাটাতে অনেক সাহায্যকরে এবং ডেলিভারীর পরমায়েদের অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করতে ওখেজুর সহায়ক ভূমিকা পালনকরে এবং পরবর্তী সময়েশিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির জন্য মায়ের বুকেরদুধ বৃদ্ধিতে খেজুর কার্যকর ভূমিকাপালন করে।
(৪৩) দেহকে সচল ওকার্যক্ষম রাখতে শক্তির প্রয়োজন। এরঅভাবে দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহতহয়,শরীর দুর্বল হয়েপড়ে এবং মানসিক অবসাদসৃষ্টি হয়। এসবক্ষেত্রে শর্করা জাতীয় খাদ্যশক্তির উৎস হিসেবে কাজকরে।আরএই শর্করা জাতীয় খাদ্যহিসেবে খেজুর খাদ্য শক্তিরউল্লেখযোগ্য উৎস হিসেবে কাজকরে।
(৪৪) খনিজ পদার্থ দৈহিকপুষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা পালনকরে। ক্যালসিয়ামহাড় ও দাঁতের অন্যতমউপাদান হিসেবে কাজ করে। খেজুরদেহে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে।
(৪৫) খেজুর লৌহসমৃদ্ধ ফলহিসেবে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। রক্তেলৌহিত কণিকার প্রধান উপাদানেরঅভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।খেজুর লৌহসমৃদ্ধ বলে এই রক্তশূন্যতাদূরীকরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
(৪৬) খেজুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণেপটাসিয়াম বিদ্যমান যা আমাদের শরীরেরনার্ভ সিস্টেমকে সচল রাখার জন্যখুবই প্রয়োজনীয়। গবেষণায়দেখা গিয়েছে যে, খেজুরের মধ্যেপ্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়ামবিদ্যমান থাকে যা মানুষেরষ্ট্রোক হওয়ার ভয়াবহতাকে ৪০% কমিয়ে দেয়।
(৪৭) খেজুর হৃদরোগ, জ্বরও পেটের পীড়ায় উপকারীএবং বলবর্ধক ঔষধ হিসেবে কাজকরে ।
(৪৮)খেজুরে রয়েছে প্রচুরভিটামিন ও মিনারেল, যাআমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদামেটাতে সহায়তা করে।
(৪৯) প্রতি ১০০ গ্রামখেজুরে ৩২৪ মিলিগ্রাম ক্যালরিথাকে। ক্যালরিরপরিমাণ বেশি থাকে, তাইখেজুর শিশুদের জন্যও অনেক উপকারীএকটি ফল।
(৫০) খেজুরে রয়েছে ৭৭.৫% কার্বহাইড্রেট, যাঅন্যান্য খাদ্যের বিকল্প শক্তি হিসেবেকাজ করে।
(৫১) ক্ষুধা নিবারণের বিকল্পখাদ্য হিসেবে আমরা ২-৪টি খেজুর খেয়েএক গ্লাস পানি পানকরতে পারি।
(৫২) খেজুরে রয়েছে ৬৩মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৭.৩মিলিগ্রাম লৌহ – যা হাড়, দাঁত, নখ, ত্বক, চুলভালো রাখতে সহয়তা করে।
(৫৩)আয়রনের পরিমাণও রয়েছে খেজুরে।তাই রক্তস্বল্পতা ও শরীরের ক্ষয়রোধকরতে খেজুরের রয়েছে বিশেষ গুণ।
অনলাইন থেকে সংগৃহীত।
0 মন্তব্যসমূহ